এই পৃথিবীর স্কুলে বাবা মার ভুলে একদিন ভর্তি হলাম চোখ টা বুজে পেয়েছি বুঝে প্রেমিকা আমার গোলাম না না চুল সে বাঁধে না নাকে কাঁদে না সে আমার পাশবালিশ তার ফিগারটা খাসা যেন লারা বিপাশা গুরু সে আমার পাশবালিশ কোথা দিয়ে ছেলেবেলা আমায় গেল ফেলে বাবা গেল পার্টি আর মা চৈত্রসেলে হামাগুড়ি দিয়ে দেখি আয়া টা ও গেছে ভেগে একলা ঘরে তে বসে, ভয়ে তে মুখ ফ্যাকাশে কি হল যে দ্রুত বেগে প্যান্টু ভিজে করব কি যে হাসছে পাশবালিশ এই যে দোস্তি কিছু অসস্তি সবেতে পাশবালিশ ডার্লিং পিলো চার আনা কিলো কি দারুণ পাশবালিশ আমারই লজ্জা শেখালো বজ্জাত বখাটে পাশবালিশ কলেজে ক্লাস কেটে আমি কেটেছি ছক, মেয়ে গুলো চোখে ধুলো আমকে দেখাল বক বন্ধুরা বার খায় আমিও খাই খানিক আমারই কপাল ফুটো জলে গেল চিঠি দুটো ডুবলো টাইটানিক বাড়িতে এসে বুকেতে ঠেসে ধরেছি পাশবালিশ এটুকু টর্চার এ বিনা খরচার দোসর পাশবালিশ তার ফিগারটা চাবুক মল্লিকা টাবুক নায়িকা পাশবালিশ প্রিয়তমা পিলো আহা কি দিল বেচারি পাশবালিশ একরাতে মাকু হাতে আমিও ছাদনাতলা সংসারে পাংচার ছলা কলা কাঁচকলা পত্নী কে পেত্নী দেখি বাইফোকালে দৃষ্টি ভ্রমে তাছাড়া ক্রিকেট দেখি একদিন কি হল একি ছুটি রিমোট হাতে নার্সিংহোমে এ মেরেছি ছয় রান হয়েছে সন্তান কেঁদে সে করছে নালিশ তার জননী হাওয়া রয়েছে আয়া আর আছে সেই পাশবালিশ বাবা ও খোকা কমন প্রেমিকা দুজনে পাশবালিশ তৃতীয় বিশ্ব আদতে নিঃস্ব গতি সেই পাশবালিশ