বেদিশা হয়ে আর হাঁটে না হিমু এই শহরে রুপার শেষ চিঠি আর হলো না পড়া একান্ত একা ঘরে হলদে তার পাঞ্জাবি আজ গেছে লাল রক্তে মিশে দশ টাকার এক নোট, মাথা ভরা নীল রোদ তার সঙ্গী শেষ ঘুমে মিসির আলির চশমাটা ভেঙ্গে পড়ে আছে এক খাতায় সেই খাতার পাতায় শুধু প্রশ্ন চিহ্ন কোনো উত্তর ছাড়াই রহস্য তিনি খোদ নিজেই, তাকে যাচ্ছে না পাওয়া দেরি হবে যখন, বলে যান তখন, তবে আজ কিছু বললো না আজ দেবীও যেন দেখায় না ভয় কৃষ্ণপক্ষ রাতে সাজঘরে যতোসব আয়না ভেঙ্গে গেছে দু'টুকরো হয়ে দূরে কোথাও রুপালী দ্বীপে শ্রাবণ মেঘের দিনে কবি বসে গল্প লেখে কালো মানুষদের নিয়ে প্রিয়তমেষু, লেখা থামিও না কোথাও কেউ নেই বলে শুভ্র গেছে অন্ধ হয়ে, আলো দেখে না পৃথিবীর মুনশি জাদু করে না আর, জাগে না রাতে নিশীথিনী কে কথা কয় অন্য ভুবন থেকে, রইলো অজানা তেঁতুল বনে জল জোছনা আর হইলো না দেখা আজ দেবীও যেন দেখায় না ভয় কৃষ্ণপক্ষ রাতে সাজঘরে যতোসব আয়না ভেঙ্গে গেছে দু'টুকরো হয়ে দূরে কোথাও রুপালী দ্বীপে শ্রাবণ মেঘের দিনে কবি বসে গল্প লেখে কালো মানুষদের নিয়ে প্রিয়তমেষু, লেখা থামিও না কোথাও কেউ নেই বলে